শনিবার,২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বিআরটিসির চেয়ারম্যান এর সুকৌশলের প্রভাবে চট্টগ্রাম ট্রাক ডিপো ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আমূল পরিবর্তন


 বিআরটিসির চেয়ারম্যান এর সুকৌশলের প্রভাবে চট্টগ্রাম ট্রাক ডিপো ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আমূল পরিবর্তন

সিমলা সেন 

চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধিঃ-মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) এর প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কঠোর পরিশ্রম ও একাত্মতায় ডিপোটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ডিপোর আধুনিক দৃষ্টি নন্দন গেইটসহ পোস্ট সিকিউরিটি রুম, বাউন্ডারী ওয়াল, নতুন ওয়ার্কসপ, উপ-ব্যবস্থাপক (কারিগরি) এর অফিস কক্ষ, জব শাখার অফিস কক্ষ, হিসাব শাখার অফিস কক্ষ, । ট্রাফিক শাখার অফিস কক্ষ, প্রশাসন শাখার অফিস কক্ষ, পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক ওয়াশ রুম ও ম্যানেজার (অপারেশন) এর অফিস কক্ষ ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। যাহার মাধ্যমে ডিপোর কর্মপরিবেশের আমুল পরিবর্তন হয়েছে। ডিপোর উন্নয়ন ও বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) এর কর্মকাল নিয়ে কথা হয় চট্টগ্রাম ট্রাক ডিপো ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ম্যানেজার (অপারেশন) জনাব মোঃ মফিজ উদ্দিন এর সাথে। তিনি বলেন, ২০১৯ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিআরটিসি’তে ৬০০টি বাস ৫০০টি ট্রাক উপহার দেন। নতুন বাস ও ট্রাক উপহার পাওয়ার পরেও কার্যকারী প্রদক্ষেপের অভাবে উন্নয়ন সম্ভব হয় নাই। বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) মহোদয়ের সততা, প্রজ্ঞা, মেধা, দক্ষতা ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত এবং অত্র ডিপোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরলস পরিশ্রম ও আন্তরিক প্রচেষ্টায় মাত্র ০২ বছরে চট্টগ্রাম ট্রাক ডিপো ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আমূল পরিবর্তন হয়ে সামগ্রীক ভাবে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। পূর্বে অত্র ডিপোর রাজস্ব অর্জনের জন্য শুধুমাত্র খাদ্য অধিদপ্তর ও কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম) এর প্রোগ্রাম সূচির উপর নির্ভরশীল ছিলো। বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্দেশনায় রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ পূর্বক সু-সম্পর্কের কারনে বিসিআইসির নিয়ন্ত্রাধিন কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিমিটেড (কাফকো), ড্যাপ, টিএসপি, খাদ্য অধিদপ্তরের চাউল, চিনি শিল্প কর্পোরেশন, বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ টেলিভিশন, টিসিবি, গর্ভামেন্ট প্রিন্টিং প্রেসসহ বিভিন্ন সরকারী/বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের পন্য সামগ্রী পরিবহনের সূচি পাওয়ায় রাজস্ব আয় উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। চেয়ারম্যান মহোদয় যোগদানের পূর্বে অত্র ডিপোর রাজস্ব অর্জন ছিলো ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে আয় ১৪.৬৭ কোটি, ব্যয় ১২.৯৫ কোটি, নীট লাভ ১.৭২ কোটি টাকা (বেতন ভাতা ২.৭৬ কোটি ), ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে আয় ৪৫.৯৭ কোটি, বায় ৩৫.৫৪ কোটি, নীট লাভ ১০.৪২ টাকা (বেতন ভাতা ৬.৬৮ কোটি)। চেয়ারম্যান মহোদয়ের যোগদানের পর ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে মোট আয় ৫৮,৩৩,৬৯,৯৭৪/- টাকা, ব্যয় ৪৭,৯৩,১৬,৩৮৯/- টাকা, নীটলাভ ১০,৪০,৫৩,৫৮৫/- টাকা ( জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধি ফলে ঊর্ধ্বগতির বাজারে বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দামসহ অন্যান্য বায় বেশি হওয়ায় পূর্বের জ্বালানী দর অনুযায়ী পন্য সামগ্রী পরিবহন করায় নীট লাভ কম হয়েছে)। 2021-2022 অর্থ বছরে মোট আয় ৮২,৪৩,১৬,৮১৮/-টাকা, মোট ব্যয় ৬৮,৫৫,৫৭,৬০৮/- টাকা ( নীটলাভ ১৩,৮৭,৫৯,২১/- টাকা (জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধিসহ ঊর্ধ্বগতির বাজারে বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দামসহ অন্যান্য ব্যয় বেশি হওয়ায় এবং চুক্তি বন্ধ প্রতিষ্ঠান ভাড়া বৃদ্ধি না করায় নীট লাভ কম হয়েছে) । ২০১২-২০২৩ অর্থ বছরে মোট আয় ৯৬,১৬,৪৩,৯৪৫/- টাকা, মোট ব্যয় ৮৪,৪৭,৬১,৩৬২/- টাকা, নীটলাভ ১১,৬৮,৮২,৫৮৩/- টাকা (২য় দফায় জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধিসহ উর্ধ্বগতির বাজারে বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দামসহ অন্যান্য ব্যয় বেশি হওয়ায় এবং চুক্তি বদ্ধ প্রতিষ্ঠান ভাড়া বৃদ্ধি না করায় নীট লাভ কম হয়েছে)। এছাড়াও অত্র ডিপোতে পূর্বে দক্ষ জনবলের অভাবে ট্রাক পরিচালনা করা প্রায় সম্ভব হত না। বর্তমান চেয়াম্যান মহোদয় স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দক্ষ ও চৌকশ উপ-ব্যবস্থাপক (কারিগরি), দক্ষ ও স্মার্ট কারিগর, সৎ ও দক্ষতা সম্পন্ন কন্ডাক্টর, সু-দক্ষ চালক সহ বিভিন্ন পদে দক্ষ জনবল নিয়োগের মাধ্যমে অফিসসহ ডিপোর গাড়ীগুলো সু-শৃঙ্খল ভাবে পরিচালনার মাধ্যমে রাজস্ব উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

চট্টগ্রাম ট্রাক ডিপো সুত্রে জানা গেছে, বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) এর নির্দেশনায় (ক) প্রত্যেক চালক, কন্ডাক্টর, কারিগর ও ট্রাক হেলপার’কে বছরে ২ সেট পোশাক প্রদান। (খ) প্রতি মাসে সর্বোচ্চ রাজস্ব অর্জনকারী চালকদের ১ম ও ২য় স্থান নির্ধারন পূর্বক বিশেষ পুরস্কার প্রদান (গ) নৈতিকতা ও শুদ্ধাচারের উপর গুরুত্ব প্রদান পূর্বক এপিএএমএস সফটওয়ারে মোট পণ্য পরিবহনের পরিমান মোট আয় প্রশিক্ষণার্থীর মোট সংখা ইত্যাদি নিয়মিত আপলোড করন (ঘ) শাখা প্রধানদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষার নিমিত্তে ইন্টারকম টেলিফোনের ব্যবস্থা করা (ঙ)। সমস্ত ডিপো নিরাপত্তার স্বার্থে সিসিক্যামেরার আওতায় আনা। (চ) ট্রাক সমূহের অবস্থান, সঠিক মাইলেজ নিশ্চিত করা, সময় অপচয় রোধ ও ব্যয় সাশ্রয় করার লক্ষ্যে সমস্থ ট্রাকে ভিটিএস সংযোজন করন (ছ)। কারিগর ও চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিমাসে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করন (জ) প্রতিটি ট্রাকে বাধ্যতামূলক অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র রাখা (ঝ) ই-নথি / ডি-নথির মাধ্যমে ৮৫% অফিসিয়াল কার্যক্রম সম্পন্ন করন করা (ঞ) সেতুতে টোল দিতে গিয়ে বিড়ম্বনার স্বীকার না হতে হয় সে লক্ষ্যে আধুনিক টোল ব্যবস্থা ( Electronic Toll Collection) পদ্ধতির বাস্তবায়ন (চ) মাসের ১ তারিখে প্রত্যেকের ব্যাংক একাউন্ট বেতন প্রদান নিশ্চিত করন (ছ) প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও মেডিসিনের ব্যবস্থা করণ (যেমন, প্রেসার মাপার যন্ত্র, ডায়াবেটিস মাপার যন্ত্র, স্যালাইন, প্যারাসিটামল ট্যাবলেট ইত্যাদি) (জ) সকল কর্মচারীর কোভিড-১৯ এর টিকা গ্রহণ নিশ্চিত (ঝ) চালক ও কারিগরদের বাধ্যতামুলক ডোপ টেস্ট নিশ্চিত সহ বহুবিদ কাজ করা হচ্ছে।বর্তমান চেয়ারম্যান বিআরটিসি’তে যোগদানের পূর্বে সিপিএফ গ্র্যাচুইটি ও ছুটি নগদায়নের টাকা অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে টাকা পাওয়া সাপেক্ষে পরিশোধ করা হতো। যার ফলে কর্মকর্তা/কর্মচারীরা আর্থিক দুর্ভোগে পড়তেন। বর্তমানে কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী পিআরএল এ গেলে তাহার সমস্থ পাওনা চুড়ান্ত হিসাব হওয়ার পূর্বেই আংশিক প্রদান করা হচ্ছে এবং প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর গ্র্যাচুইটি সিপিএফ ও ছুটি নগদায়নের টাকা অনলাইনে পরিশোধ করা হচ্ছে। বর্তমান মাননীয় চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) বিআরটিসি’র ইতিহাসে সর্বপ্রথম শ্রান্তি বিনোদনের ১৫ দিনের ছুটি সহ ০১ মাসের মূল বেতনের টাকা প্রদান করেন। যাহার ফলে কর্মচারীদের মধ্যে দারুন কর্ম চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।বিআরটিসি’র বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) অত্যন্ত মানবিক ও কর্মচারী বান্ধব কর্মকর্তা। তাহার নিজস্ব প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে বিআরটিসিতে কর্মরত কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য বিআরটিসি শিক্ষা সহায়তা বিল ২০২২ প্রনয়ন করেন। এ ছাড়াও কর্পোরেশনে কর্মরত কোন কর্মচারী মারা গেলে তার দাফন কাফন বাবদ ৩০,০০০/- টাকা (যা পূর্বে ছিলো মাত্র ১৫,০০০/- টাকা) প্রদান করা হয়। কল্যান তহবিল থেকে এক কালিন তার পরিবারের হাতে ৩,০০,০০০/- টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়, যা পূর্বে কোন কর্তৃপক্ষ চিন্তাও করেনি।

চট্টগ্রাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে: পর্যাপ্ত কারিগরি জ্ঞানের অভাব, সড়ক ব্যবহার বিধি এবং যান্ত্রিক জ্ঞান ও আইন কানুন না জানার কারনেই অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। “দুর্ঘটনা মুক্ত সড়ক চাই” জনতার এই দাবি অর্জনের লক্ষ্যে পরিবহন সেক্টরে নিয়োজিত কর্মচারী ও চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধির নিমিত্তে একটি অত্যাধুনিক ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন অনুভূত হওয়ায় বন্দর নগরী চট্টগ্রাম অঞ্চলের জনসাধারণের চাহিদার আলোকে ১৭ নভেম্বর ২০০০ খ্রিঃ হতে বিআরটিসি চট্টগ্রাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের যাত্রা শুরু করে। শুরুতে প্রশিক্ষণার্থী সংখ্যা কম হলেও বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) এর কঠোর নির্দেশনায় প্রশিক্ষণার্থী বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন প্রচার, লিফলেট বিতারন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার প্রচারনায় প্রশিক্ষনার্থী বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রশিক্ষণার্থীদের মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে অভিজ্ঞ প্রকৌশলী ও অপারেটর ইনস্ট্রাক্টর দ্বারা তাত্ত্বিক বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীরা ড্রাইভিং বিষয়ে ট্রাফিক রুলস, রোড সাইন, ধারা ও শাস্তি, প্রাথমিক চিকিৎসাসহ যান্ত্রিক জ্ঞান, দক্ষতা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। প্রশিক্ষণার্থীদের পেশাগত যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পায় এবং প্রতিষ্ঠানের পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন নিশ্চিত হয়। এছাড়াও জনসাধারণের কল্যাণে মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি ও অসচ্ছল প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে।বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্তি সচিব) এর নির্দেশনায় চট্টগ্রাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে বেসিক ড্রাইভিং হালকা (কার), বেসিক ড্রাইভিং ভারী (ট্রাক), বেসিক অটো-মেকানিজম, আপ গ্রেডিং অটো মেকানিজম, আপ গ্রেডিং ড্রাইভিং হালকা, আপ গ্রেডিং ড্রাইভিং ভারী, অরিয়েন্টেশন ড্রাইভিং হালকা/ভারী (লাইসেন্সধারী চালকদের জন্য) ট্রেডে সাধারণ প্রশিক্ষণার্থীদের পাশাপশি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের নিম্নক্তো প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম (অতিরিক্তি সচিব) এর দক্ষতা, সততা, সাহসী ভূমিকা ও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং ম্যানেজার (অপারেশন) জনাব মোঃ মফিজ উদ্দিন এর নিরলস পরিশ্রম ও সহযোদ্ধাদের মাধ্যমে আন্তরিক প্রচেষ্টায় “আয় বৃদ্ধি ব্যয় সংকোচন ও পন্য/যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন” এ স্লোগানকে সামনে রেখে কাজ করার ফলে, জরাজীর্ণ ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক পরিনত হয়েছে।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email