রবিবার,১৮ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

চকরিয়ায় মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান ও ডুলাহাজারাতে পাঁকা স্থাপনা নির্মাণ” প্রতিবাদে  সাংবাদিকদদেরকে প্রাণনাশের হুমকি”

চকরিয়ায় মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান ও ডুলাহাজারাতে পাঁকা স্থাপনা নির্মাণ” প্রতিবাদে  সাংবাদিকদদেরকে প্রাণনাশের হুমকি”

চকরিয়া প্রতিনিধিঃ কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,ফুলছড়ি রেঞ্জের,মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানের দেড়শত বর্ষী মাদারট্রি গর্জন গাছের চারপাশের মাটি সরিয়ে পাঁকা স্হাপনা নির্মাণ ও ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের ডুলাহাজারা বনবিটের ডুমখালীস্হ মিঠাছড়িতে পাঁকা দালান ঘর নির্মাণে কোন বাঁধা নেই।আমাদের প্রতিনিধি সত্যতা যাচাইয়ের জন্য উক্ত স্থানে পরিদর্শনে গেলে পরিলক্ষিত হয়     ,মাদারট্রি গর্জন গাছের চারপাশের মাটি কেটে সরিয়ে ফেলে মার্কেট নির্মাণের উদ্দেশ্য পাঁকা স্থাপনা নির্মাণ কাজ করেছেন খুটাখালী ইউপির ৪নং ওয়ার্ডের মৃত গুরা মিয়া ছেলে বাদশা মিয়া।
তার কাছে জানতে চাইলে,তিনি দৈনিক শুভেচ্ছা প্রতিদিনকে বলেন ,বনবিভাগের দাদার সাথে তার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। সেই সুবাধে মেদাকচ্ছপিয়া বনবিট থেকে অনুমতি নিয়েই পাঁকা স্থাপনা নির্মাণ করছি।তাই কেউ বাঁধা দিতে আসেনি। বাদশার পাঁকা স্থাপনার কথা সংশ্লিষ্ট বিটের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলা উদ্দিনকে জানাতে একাধিক বার ফোন করে পায়নি।পরে এফজি অমিত চাকমাকে জানালে,তিনি মঙ্গলবার সকালে গিয়ে বাদশার নির্মাধিন স্থাপনা গুড়ি দেন। এরপর তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিবেদককে প্রাণনাশের হুমকি দেন বলে জানা যায়।
তখন হুমকির দেওয়ার বিষয়টি ফুলছড়ির এসিএফ শীলত পাল মহোদয়কে অবগত করা হয়।
অনুরুপ ভাবে ডুলাহাজারা বনবিটের মিঠাছড়ির বেলাল উদ্দিনও পাঁকা দালান নির্মাণ করেই চলছে।বনভুমিতে পাঁকা দালান নির্মানে কোন বাঁধা নেই নাকি বলে প্রশ্ন তুলে সচেতন মহল।
ডুলাহাজারা বিটকর্মকর্তা অবনি কুমার বলেন,আমি ছুটি নিয়ে বাড়ীতে আসছি।অফিস গিয়েই স্হাপনা নির্মাণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মেদাকচ্ছপিয়া বিটের এফজি অমিত চাকমা বলেন,খবর পেয়ে আমি স্হাপনাটি গুড়িয়ে দিয়েছি।এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিটকর্মকর্তাকে অনুরোধ করবেন বলে জানান।

 আইন ও পরিবেশ বিরোধী অপরাধজনক  কর্মকাণ্ডের জন্য  সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email