
মিলন কান্তি বড়ুয়া
ইভটিজিং প্রতিরোধ ও প্রতিকার
জনজীবনে নারী পুরুষে উত্যক্ত করণ,
অশালীন চাহনি, অঙ্গভঙ্গি এদের ধরন।
অশ্লীল গান গেয়ে, শিস বাঁশি বাজান,
আচমকা হাততালি, অবাঞ্ছিত লাফান।
বাঁজে মন্তব্য ছুঁড়ে অপ্রত্যাশিত ঘুরে ফিরে,
স্কুল কলেজ গেইটে চলে আসে ধীরে ধীরে।
ছবি তোলা, মিসকল, মেসেজে খুঁজে ঠিকানা,
বিকৃত মানসিকতার তীব্র উপদ্রব বিড়ম্বনা।
প্রগতির চাকা বিপরীতে ঘুরার নাম দূর্গতি,
উশৃংখল যুবসমাজের অবক্ষয় অবনতি।
ইভটিজিং সমস্যার ভয়ংকর শিকার নারী,
কর্মজীবি মহিলা শ্রমিক, কর্মকর্তা, কর্মচারী।
বাস,ট্রেন,লঞ্চ পরিবহন শ্রমিকের হাতে,
লম্পট,বাটপার, জানোয়ার পথে পথে।
নারী জীবনের বাঁজে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা,
স্থব্ধ কিশোরীর অফুরন্ত প্রাণচাঞ্চল্যতা।
পরিবার সমাজের কাছে পোড়ামুখী পরাজিতা,
ভয়াবহ পরিনাম পরিনতি আত্মহত্যা।
জাগো তুমি জাগো “হউক” তীব্র প্রতিবাদ,
ভীরুতা পরিহার করে, মানবে না অপবাদ।
নারী তুমি একা নয় আছে জনসাধারণ,
সাধারন ডাইড়ি করো, দেখবে প্রশাসন।
৯৯৯এ জানালে পাবে, জাতীয় জরুরি সেবা,
সঠিক ঠিকানা তথ্য প্রমানাধি দিবে যেবা।
অভিযোগ প্রমাণিত হলে দ্রুত রায় পাবে,
কারাদণ্ড, অর্থদন্ড উভয়েই কার্যকর হবে।
ইভটিজিং প্রতিরোধে গড়ে তোল আন্দোলন,
সামাজিক সচেতনতায় আপামর জনসাধারণ।
কন্যা,জায়া, জননী রমনী’র মান সম্মান,
সুস্থ সুন্দর জীবনের নিরাপত্তা বিধান।
আর নয় হিংসা বিদ্বেষ নির্যাতন নিপীড়ন,
সুশীল সমাজ বিনির্মানে সচেতন জনগণ।
নিউজটি পড়েছেন : ৩১০