আজ শুক্রবার বিকেল পৌনে ৩ঘটিকায় রাজধানীর নাইটিঙ্গেল মোড়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মহাসমাবেশ করার জন্য অনুমতি চেয়েছে।
আমার ধারণা তারা অনুমতি পাবে। তবে, স্থানের বিষয়ে এখন বলা যাচ্ছে না। স্থানের বিষয়টি খুব দ্রুতই জানিয়ে দেওয়া হবে।
শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, সমাবেশকে ঘিরে লাখ লাখ মানুষের জমায়েত হতে পারে।
এ কারণে আমরা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ডিবির একাধিক টিম ঘুরে ঘুরে দেখছে। ঢাকা শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে পুলিশের টহল টিম।জামায়াত ইসলামী সমাবেশের ডাক দিয়েছে, তারা যদি সমাবেশ করে তবে পুলিশের পক্ষ থেকে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন যদি না থাকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সমাবেশের কথা বললেই তাদের সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না। কাকে কোথায় দিতে হবে সেটি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিচার-বিশ্লেষণ করে দেখবেন।
নাশকতার কোনো আশঙ্কা আছে কি না জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, ঝুঁকির কথা বিবেচনা করেই থানা পুলিশ, ডিবি পুলিশ ও অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ও চেকপোস্ট জোরদার করা হয়েছে। লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় ঢুকবে, এজন্য আমাদের টহল দল কাজ করছে। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি করা হচ্ছে।
ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি আমাদের রুটিন ওয়ার্ক। আগামীকাল মহাসমাবেশ বলে মনে হচ্ছে এরেস্ট হচ্ছে। তবে তা নয়, সবসময়ই এ ধরনের এরেস্ট হয়। তিনি বলেন, যার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট আছে তাকে আমরা আজকেও গ্রেপ্তার করব, কালকেও করব, ভবিষ্যতেও করব।