"শ্রদ্ধানিবেদনে"
জিতেন্দ্র লালবড়ুয়া।
জ্ঞানসারথী জ্ঞানরত্ন ভান্তে
করেছেন বহু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান,
ইপিজেড সার্বজনীন বিহার ও কমপ্লেক্স
গড়ে তুলে হয়ে গেছেন আজ মহান।
নগরীর শিল্পনগরীতে ইপিজেড সার্বজনীন
বৌদ্ধ বিহার অধ্যাপক ভান্তের প্রতিষ্ঠায়,
অগনিত অনুসারীর নিয়মিত উপস্থিতিতে
সরব হয় সর্বদা পুজা বন্দনা জ্ঞান সাধনায়।
পর-পর মাসিক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ
করে পূণ্যকাজ করার সূযোগ লাভ হয়,
জ্ঞানসারথী অধ্যাপক জ্ঞানরত্ন ভান্তের শিষ্য
স্মৃতিরত্ন ভান্তের সাথে পরিচয় আমার হয়।
গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে শিষ্য স্মৃতিরত্ন
হীরক জয়ন্তী করার প্রস্তাব করলেন সভায়,
ভিন্নজনের ভিন্ন কথায় নিরুৎসাহিত না হয়ে
কার ও সাড়া না পেয়ে ভান্তে বলেন আমায়।
গুরুর প্রতি গুরু পুজায় ভক্তি শ্রদ্ধা দেখে
ড.দীপঙ্কর ভান্তের সাথে কথা হয় আমার,
ড.ভান্তে সহ ছুটে গেলাম গুরুর সান্নিধ্যে
গুরুর প্রতি রাখলাম প্রস্তাব পুজা করার।
আমাদের কথায় সম্মত হলেন জ্ঞানসারথী
গঠিত হলো প্রস্তুতির জন্য আহ্বায়ক কমিটি,
প্রচার প্রসার সংঘ সমাজ, জনমত যাচাই
করার এ কাজটি করে গেছেন উক্ত কমিটি।
মহান সাংঘিক ব্যক্তিত্বের কর্মের স্বীকৃতিতে
সমাজ, শিষ্য এবং ভক্তরা হয়েছেন একত্রিত,
জাতীয় হীরক জয়ন্তী অনুষ্ঠান উপলক্ষে
সংঘ সহ সব কান্ডারী হয়েছেন সম্মিলিত।
সমাজের আলোকিত জনদের নিয়ে
গঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী কমিটি,
কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত সভাকরে
গঠনমূলক সিদ্ধান্তে কমিটি উপকমিটি।
সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের সহায়তায় এগিয়ে
যাচ্ছে হীরক জয়ন্তী অনুষ্ঠানের সমুহ প্রস্তুতি,
সকলের সার্বিক সহায়তায় জাতীয় অনুষ্ঠান স্মরণীয় করতে পাওয়া যাচ্ছে প্রতিশ্রুতি।
আশা রাখছি পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে জয়ন্তী
জ্ঞানসারথী ভান্তের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে,
সচেতন বৌদ্ধ জনগণের সহায়তায়
এগিয়ে যাবে পরিপূর্ণতা আনয়নে।